খাবারের স্বাদ বাড়াতে শতভাগ ভেজালমুক্ত সরের ১০০% খাঁটি ঘি।
ঘি বাঙালি রসনার এক ঐতিহ্যবাহী উপাদান। গরম ভাত অথবা ভর্তার সাথে একটুখানি ঘি খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। শুধু ভাত ভর্তাই নয়, পোলাও, কোরমা বা বিরিয়ানী থেকে শুরু করে মিষ্টান্ন সব ধরনের খাবার প্রস্তুতিতেই এর ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। এটি মূলত এক ধরনের দুগ্ধ জাত খাবার। দুধ থেকে ননী আলাদা করে তা জ্বাল দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাবারটি। মাখনের সাথে এর একটি পার্থক্য হচ্ছে এটি রেফ্রিজারেটরে না রেখেও দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়।
ঘি এর উপকারিতা:
- স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার।
- এটি হজমজনিত সমস্যা দূর করে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিরসনেও ভূমিকা রাখে।
- মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ভূমিকা রাখে।
- হৃদস্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো।
- এটি প্রদাহবিরোধী একটি খাবার।
- ত্বক ভালো রাখে। একই সাথে মুখের ঘা দূর করতে সাহায্য করে।
- ক্ষুধামন্দা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
- আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে এর বিশেষ ব্যবহার রয়েছে।
ব্যবহারবিধি:
- রান্নায় তেলের পরিবর্তে ব্যবহার করুন।
- রুটি বা গরম ভাতের সঙ্গে যোগ করুন।
- মিষ্টান্ন তৈরিতে ব্যবহার করুন।
- পোলাও, খিচুড়ি, বিরিয়ানি কিংবা কাচ্চির স্বাদ ও সুঘ্রাণ বাড়াতে ব্যবহার করুন।
- গুণাগুণে ভরপুর সরের ঘি বিভিন্নভাবে খাবারে ব্যবহার করা যায়।
সরের ঘিয়ে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯-এর মত অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ। এটি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-তে ভরপুর। ঘি তার অ্যান্টিমাইকোবালিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত। এটি শরীরের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, ক্ষতিকারক মুক্ত র্যাডিকেল অপসারণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন কে হাড়ের বিকাশের জন্য অপরিহার্য ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে।
Israt Jahan –
স্বাদে ঘ্রাণে তো ডুবলিকেট বলাই যাচ্ছে না। ভালোই লাগছে